একে তো সূর্যের দেখা নেই। তারওপর বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। ফলে ঠান্ডায় নাকাল দেশবাসী। ঘরের বাইরে টেকাই যাচ্ছে না।
আবহাওয়াবিদ ড. মো. ফারুক জানিয়েছেন, আরও দু’দিন পরিস্থিতি এমন থাকবে৷ এরপর থেকে রোদের তাপ ভালো পাওয়া যাবে। সে সময় শৈত্য প্রবাহ হতে পারে৷ তবে এখনকার চেয়ে আরাম হবে।
তিনি বলেন, এখন অনেকেই মনে করছেন বৃষ্টি হচ্ছে। আসলে তা নয়।কুয়াশার ঘনত্ব বেড়ে তা বৃষ্টির মতো গায়ে এসে লাগছে। তাই অনেকে একেই বৃষ্টি বলছে।
ওমর ফারুক বলেন, দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য পাঁচ ডিগ্রির নিচে নেমে এসেছে। সূর্যের আলো না থাকায় দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারছে না৷ তারওপর ঘন কুয়াশা দিনভর।
ফলে শীতের অনুভূতি বেড়েছে।
তিনি আরও জানান, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ছাড়া সারাদেশেই এ অবস্থায় বিরাজ করছে। ঢাকাতেও দিন ও রাতের তাপমাত্রা দুই ডিগ্রির নিচের নেসে আসায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।
ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য নেমে এসেছে ১ দশমিক ৭ ডিগ্রিতে।