খালেদা জিয়া আবার হাসপাতালে ভর্তি

খালেদা জিয়া আবার হাসপাতালে ভর্তি

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যাওয়ার পর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার রাত পৌনে আটটার দিকে তিনি গুলশানের বাসা থেকে হাসপাতালে পৌঁছান। রাত নয়টা পর্যন্ত সেখানে তাঁর কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। তিনি নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপি নেতা এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানিয়েছেন, বিএনপির চেয়ারপারসনকে হাসপাতালে কয়েক দিন থাকতে হতে পারে। তিনি খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন।

এর আগে গত ১৩ জুন রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পাঁচ দিন পর তিনি বাসায় ফেরেন। এর মধ্যেও কয়েক দিন আগে খালেদা জিয়া অসুস্থ বোধ করলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা গুলশানের বাসায় গিয়ে তাঁকে দেখে আসেন। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তিনি হাসপাতালে যান।

গত বছরের জুন মাসে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার ও হৃদ্‌রোগে ভুগছেন। তাঁর পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ ও লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। ২০২১ সালের এপ্রিলে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কয়েকবার নানা অসুস্থতার কারণে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

এর আগে গত ১৩ জুন রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। পাঁচ দিন পর তিনি বাসায় ফেরেন। এর মধ্যেও কয়েক দিন আগে খালেদা জিয়া অসুস্থ বোধ করলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা গুলশানের বাসায় গিয়ে তাঁকে দেখে আসেন। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তিনি হাসপাতালে যান।

গত বছরের জুন মাসে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তাঁর হৃদ্‌যন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, লিভার ও হৃদ্‌রোগে ভুগছেন। তাঁর পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ ও লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা। ২০২১ সালের এপ্রিলে কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে কয়েকবার নানা অসুস্থতার কারণে তাঁকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দী হন। পরে হাইকোর্টে এই সাজা বেড়ে ১০ বছর হয়। এরপর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার আরও সাত বছরের সাজা হয়। ২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে। সেই থেকে তিনি গুলশানের বাড়িতে রয়েছেন। প্রতি ছয় মাস পরপর সরকার তাঁর মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023 EU BANGLA NEWS