আরও দিকনির্দেশনা প্রয়োজন ছিল

আরও দিকনির্দেশনা প্রয়োজন ছিল

করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে দেশের এসএমই খাতের উদ্যোক্তারা বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে রয়েছেন। তাই আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা থাকবে—এমন প্রত্যাশা ছিল সবার।

তবে দেখা গেছে, বাজেটে সরকার কিছু ক্ষেত্রে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষার কথা বললেও সার্বিকভাবে উদ্যোক্তাদের জন্য তেমন দিকনির্দেশনা ছিল না। বিশেষ করে বড় চ্যালেঞ্জের মুখে থাকা এসএমই খাতের জন্য নতুন কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি বাজেটে।

বাজারে সব পণ্য ও কাঁচামালের দাম কয়েক গুণ বেড়েছে। সে তুলনায় আমাদের আয় বাড়েনি। অথচ বিশ্ববাজারে যেসব জিনিসপত্রের দাম বেড়েছিল, তা এখন কমে আসছে। তাই আমাদেরও প্রত্যাশা ছিল যে নতুন বছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি তথা দাম কমানোর বিষয়ে একটা স্পষ্ট দিকনির্দেশনা থাকবে। সেটিও দেখা যায়নি। ফলে ছোট উদ্যোক্তাদের দুশ্চিন্তা আরও দীর্ঘায়িত হলো।

বাজেটে নারীদের জন্য করমুক্ত আয়সীমা বাড়িয়ে ৪ লাখ টাকা করা হয়েছে। এটা ইতিবাচক দিক। তবে আমাদের দাবি ছিল এটাকে অন্তত ৫ লাখ টাকা করার। আশা করব বাজেট চূড়ান্ত করার সময় সেটি বিবেচনায় নেওয়া হবে।

  • হুমায়রা মোস্তফা, সিইও, সোহানীস ইন্টেরিয়র

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023 EU BANGLA NEWS