শীত পড়তেই বাজারে এসে গিয়েছে শীতকালীন সবজি। সবচেয়ে বেশি নজর কাড়ছে তাজা পালং শাক। ভিটামিন এ, সি এবং কে, আয়রনের মতো পুষ্টিতে ভরপুর পালং শাক। পালং শাকের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের খেয়াল রাখে। তাছাড়া এই শাকে ক্যালোরির পরিমাণ কম ও ফাইবারের মাত্রা বেশি। যেহেতু পালং শাক শীতকাল ছাড়া বছরের অন্য সময় পাওয়া যায় না, তাই এখনই প্রচুর পরিমাণে খেতে হবে এই শাক। স্বাস্থ্যকর উপায়ে প্রতিদিনের ডায়েটে এই শাক রাখুন।
ব্রেকফাস্টে পালং শাক রাখতে পারেন। ওমলেট বানানোর সময় শাকের কয়েকটা পাতা মিশিয়ে দিন। ওপর দিয়ে চিজ ও গোলমরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে দিতে পারেন। মিনিটের মধ্যে স্পিনাচ ওমলেট তৈরি।
হাত সময় কম, পালং শাকের স্মুদি বানিয়ে পান করতে পারেন। গ্রিক ইয়োগার্টের সঙ্গে এক মুঠো তাজা পালং শাক আর অল্প আমন্ড মিল্ক ব্লেন্ড করে নিন। বরফ কুচি মিশিয়ে পান করুন পালং শাকের স্মুদি। স্বাদের জন্য মধুও মেশাতে পারেন।
পালং শাকের সালাদ বানিয়ে খেতে পারেন। তাজা পালং শাক কাঁচা অবস্থায় না খেলে অল্প ভাপিয়ে নিন। তারপর স্ট্রবেরি, শসা, ফেটানো চিজ আর আখরোট মিশিয়ে খান পালং শাকের সালাদ। পুষ্টিতে ভরপুর হবে এই খাবার।
পাস্তাকে স্বাস্থ্যকর করে তুলতে পাস্তার সস বানানোর জন্য পালং শাকের পাতা মিশিয়ে দিন। তার সঙ্গে চিজ আর অলিভ অয়েল মেশাতে ভুলবেন না। এতে পাস্তা খেতেও ভালো হবে এবং উপকারিতাও মিলবে।