টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর জুলাইয়ে আফগানিস্তানের বিপক্ষে বিদেশের মাটিতে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু দুই দেশের বোর্ডের মধ্যস্থতায় শেষ পর্যন্ত স্থগিত হলো সিরিজটি।এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। পরে যেকোনো সময়ে সিরিজটি আয়োজন করবে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজকে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্সের চেয়ারম্যান্স জালাল ইউনুস বলেন, ‘দুই বোর্ড অন্য কোনো সময়ে সিরিজটি খেলার বিষয়ে সম্মত হওয়ায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে অ্যাওয়ে সিরিজটির তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ’
সিরিজটি যে এ বছর হচ্ছে না তা নিশ্চিত বলা যায়। দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্য বাংলাদেশকে আতিথেয়তা দেওয়ার কথা ছিল আফগানিস্তানের।
এফটিপি অনুযায়ী, এ বছর ১২টি টেস্ট খেলার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু আটটিই খেলতে হচ্ছে। এর আগে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটি টেস্ট খেলার সূচিও পেছানো হয়।
অবশ্য জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর বাংলাদেশের খুব একটা বিশ্রামের সুযোগ নেই। বিশ্বকাপ শেষে পাকিস্তানের মাটিতে দুটি টেস্ট খেলবে তারা। এরপর দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি খেলার জন্য টাইগারদের আতিথ্য দেবে ভারত। অক্টোবরে দুটি টেস্ট খেলতে আসবে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর নভেম্বর-ডিসেম্বরে দুই টেস্ট, তিন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে টাইগাররা।
সবগুলো ম্যাচেই বাংলাদেশের জার্সিতে সাকিবকে দেখতে চায় বিসিবি। সাকিবও তাতে সম্মতি দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জালাল ইউনুস। তিনি বলেন, ‘যদি ফিটনেস সমস্যা না থাকে তাহলে আগামীতে তিন ফরম্যাটেই খেলতে প্রস্তুত সে এবং এটা আমাদের জন্য ভালো খবর, কারণ তার অভিজ্ঞতা আমাদের দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ‘