গলায় বা ঘাড়ে কালচে ছোপ পড়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। কারও রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকলেও এমন কালচে ছোপ দেখা যায়।বেশি ভাজাভুজি খেলেও ঘাড়ে এমন দাগ দেখা যায়। চিকিৎসা পরিভাষায় যা ‘অ্যাকান্থোসিস নিগ্রিকান্স’ নামে পরিচিত। তবে শুধু গলা বা ঘাড়ই নয়, অনেকের ক্ষেত্রে বাহুমূল বা বক্ষভাঁজেও এমন কালচে ছোপ লক্ষ্য করা যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কী কী করবেন?
রোদ থেকে মুখ, দুটি হাত সুরক্ষিত রাখতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন। কিন্তু গলা বা ঘাড়েও যে রোদ লাগে, সে কথা ভুলে যান অনেকেই। ‘সানবার্ন’ থেকেও এমন কালচে ছোপ পড়তে পারে। তাই সানস্ক্রিন ছাড়া বাইরে বেরোবেন না
সাধারণ ঘরোয়া উপাদান দিয়ে তৈরি স্ক্রাবার ব্যবহার করে ত্বকের এই ধরনের কালচে ছোপ তোলা সম্ভব নয়। তাই এই ক্ষেত্রে গ্লাইকোলিক অ্যাসিডযুক্ত স্ক্রাবার ব্যবহার করাই ভালো। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন রাসায়নিকযুক্ত এই স্ক্রাব ব্যবহার করলে ত্বকের কালচে ছোপ অনেকটাই হালকা হয়ে যায়। তবে এক্সফোলিয়েট করার পর ত্বকে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজ়ার মাখতে হবে।
নিয়মিত শরীরচর্চা করলে ওজন এবং রক্তে শর্করা, দুই-ই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। চটজলদি না হলেও ধীরে ধীরে এই দাগ অনেকটাই হালকা হতে থাকবে। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা করা জরুরি।